আদিবাসীপ্রকাশিত গ্রন্থ

বিদ্রোহ-সংগ্রামে আদিবাসী

এ সব অন্যায়ের বিরুদ্ধে আদিবাসীরা আইন-আদালত ও পুলিশের কাছ থেকে কখনই কোনো সহযোগিতা পেত না। ফলে এক সময় তারা ভয়ন্কর অত্যাচার ও অবিচারের সম্মুখীন হয়। এই দাসের জীবন থেকে মুক্তির পথ  খোঁজে তারা। ফলে লড়াই-সংগ্রাম শুরু করে অত্যাচারী জমিদার, জোতদার, মহাজন ও মুনাফালোভী ইংরেজ শাসকদের বিরুদ্ধে।

juddo songrama adibashi
শোষণের বিরুদ্ধে আদিবাসীদের লড়াই-সংগ্রামের ইতিহাস নিয়ে এই বই

বইয়ের নাম         : বিদ্রোহ-সংগ্রামে আদিবাসী

প্রচ্ছদ এঁকেছেন : সব্যসাচী হাজরা

প্রকাশক              : কথাপ্রকাশ 

বইয়ের ধরণ        : আদিবাসীবিষয়ক গবেষণাগ্রন্থ

পৃষ্ঠা                       : ১৫২

আলোকচিত্র        : লেখার সঙ্গে আলোকচিত্র রয়েছে

বাঁধাই                    : উন্নতমানের বোর্ড বাঁধাই

কাগজের ধরণ : উন্নতমানের ১০০গ্রাম অফসেট

প্রকাশকাল       : ফেব্রুয়ারি ২০১৯

ISBN                 : ৯৮৪-৭০১-২০০-৮৩৪৮

মূল্য  : ২৫০ টাকা, ২৫% ডিসকাউন্ডের পর হবে ১৮৮টাকা

ঘরে বসে বই কিনতে অর্ডার করুন কথাপ্রকাশে, হটলাইন (01700580929), লিংক

ঘরে বসে বই কিনতে অর্ডার করুন দারাজে: daraz

ঘরে বসে বই কিনতে অর্ডার করুন বাতিঘরে:  baatighar

বইটি নিয়ে সময় টিভিতে আলোচনার ভিডিও:

এক সময় ব্যক্তির জমি চাষের অধিকার থাকলেও জমির মালিকানা থাকত রাষ্ট্রের হাতে। জমিতে উৎপাদিত ফসলের এক-তৃতীয়াংশ কর হিসেবে নির্ধারিত ছিল।

গ্রাম-সমাজ সেই কর সংগ্রহ করে জমিদারদের মাধ্যমে তা রাষ্ট্রের তহবিলে জমা করত। সংগৃহীত কর থেকে জমিদাররা পারিশ্রমিক হিসেবে পেতেন কিছু অংশ মাত্র। কিন্তু এই আদি পদ্ধতিটির পরিবর্তন ঘটে ইংরেজদের ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির দেওয়ানী লাভের পর।

নানা খরচের অজুহাতে জমিদাররা তখন সাধারণ কৃষক ও আদিবাসীদের ওপর নানাভাবে করের বোঝা চাপিয়ে দিতে থাকে। ওই কর আদায়ে তারা লাঠিয়াল বাহিনীও গড়ে তোলে। আবার নির্দিষ্ট সময়ে কর দিতে না পারায় আদিবাসীদের জমিও তারা কেড়ে নেয়। সুযোগ বুঝে ওইসময় মহাজনরা চড়া সুদে কৃষকদের ঋণের জালে আটকে রাখে। পাহাড়ে বসবাসরত আদিবাসীরাও তখন নানা শোষণ-উৎপীড়ণের শিকার হতে থাকে।

juddo songrama adibashi
প্রকাশক: কথাপ্রকাশ (বইমেলায় প্যাভিলিয়ন ১৫)

এ সব অন্যায়ের বিরুদ্ধে আদিবাসীরা আইন-আদালত ও পুলিশের কাছ থেকে কখনই কোনো সহযোগিতা পেত না। ফলে এক সময় তারা ভয়ন্কর অত্যাচার ও অবিচারের সম্মুখীন হয়। এই দাসের জীবন থেকে মুক্তির পথ  খোঁজে তারা। ফলে লড়াই-সংগ্রাম শুরু করে অত্যাচারী জমিদার, জোতদার, মহাজন ও মুনাফালোভী ইংরেজ শাসকদের বিরুদ্ধে।

লেখক ও গবেষক সালেক খোকন আদিবাসী বিষয়টি নিয়ে কাজ করছেন প্রায় এক যুগ ধরে। বিদ্রোহ-সংগ্রামে আদিবাসী গ্রন্থটিতে তিনি এ অঞ্চলের আদিবাসীদের গৌরবময় লড়াই-সংগ্রামের কথা তুলে ধরেছেন সরল গদ্যে, অত্যন্ত সুপাঠ্যরূপে; যা গবেষণা-সাহিত্যে একটি উল্লেখযোগ্য সংযোজন।

এনটিভিবিডি ডটকমের সংবাদ, প্রকাশকাল: ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৯

এনটিভিবিডি ডটকম, ৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৯

 

কালেরকণ্ঠের সংবাদ, প্রকাশকাল: ১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৯

কালেরকন্ঠ, ১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৯

 

 

 

 

বাংলা ট্রিবিউনের সংবাদ, প্রকাশকাল: ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৯

বাংলাট্রিবিউন, ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৯

 

জাগোনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমের সংবাদ, প্রকাশকাল: ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৯

জাগোনিউজ, ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৯

সমকালের সংবাদ, প্রকাশকাল: ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৯

সমকাল, ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৯

দৈনিক প্রথমআলো, প্রকাশকাল: ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৯

দৈনিক প্রথমআলো, ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৯

 

 

© 2019 – 2021, https:.

এই ওয়েবসাইটটি কপিরাইট আইনে নিবন্ধিত। নিবন্ধন নং: 14864-copr । সাইটটিতে প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো তথ্য, সংবাদ, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করলে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

Show More

Salek Khokon

সালেক খোকনের জন্ম ঢাকায়। পৈতৃক ভিটে ঢাকার বাড্ডা থানাধীন বড় বেরাইদে। কিন্তু তাঁর শৈশব ও কৈশোর কেটেছে ঢাকার কাফরুলে। ঢাকা শহরেই বেড়ে ওঠা, শিক্ষা ও কর্মজীবন। ম্যানেজমেন্টে স্নাতকোত্তর। ছোটবেলা থেকেই ঝোঁক সংস্কৃতির প্রতি। নানা সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের সঙ্গে জড়িত। যুক্ত ছিলেন বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র ও থিয়েটারের সঙ্গেও। তাঁর রচিত ‘যুদ্ধদিনের গদ্য ও প্রামাণ্য’ গ্রন্থটি ২০১৫ সালে মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক মৌলিক গবেষণা গ্রন্থ হিসেবে ‘কালি ও কলম’পুরস্কার লাভ করে। মুক্তিযুদ্ধ, আদিবাসী ও ভ্রমণবিষয়ক লেখায় আগ্রহ বেশি। নিয়মিত লিখছেন দেশের প্রথম সারির দৈনিক, সাপ্তাহিক, ব্লগ এবং অনলাইন পত্রিকায়। লেখার পাশাপাশি আলোকচিত্রে নানা ঘটনা তুলে আনতে ‘পাঠশালা’ ও ‘কাউন্টার ফটো’ থেকে সমাপ্ত করেছেন ফটোগ্রাফির বিশেষ কোর্স। স্বপ্ন দেখেন মুক্তিযুদ্ধ, আদিবাসী এবং দেশের কৃষ্টি নিয়ে ভিন্ন ধরনের তথ্য ও গবেষণামূলক কাজ করার। সহধর্মিণী তানিয়া আক্তার মিমি এবং দুই মেয়ে পৃথা প্রণোদনা ও আদিবা।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

Back to top button